বিএনপি চাইলে কি হয় ? বিএনপি জামাত সহ কেউ অবৈধ হাসিনা সরকারকে অপসারণে ব্যর্থ। ছাত্র জনতার উত্থান না হলে হাসিনা পুর্ণ মেয়াদ ক্ষমতায় থেকে যেত,যার কারণে বিপ্লবী সরকার হাসিনার মেয়াদ পর্যন্ত সংস্কার কাজ চালিয়ে যেতে আপত্তি কোথায় ? হাসিনাকে সরিয়ে ছাত্র ছাত্রী জনতারা বর্তমান সরকারকে অনুমোদন করেছে বিধায় হাসিনার ক্ষমতার মেয়াদ পর্যন্ত তাদের মেয়াদ বৈধ। বিএনপি যতই তাড়াহুড়া করুকনা কেন ইহা তাদের পেটের ক্ষুদা মাত্র। নতুন সংবিধান রচনা ছাত্র জনতার অনুমোদিত সরকারের পূর্ণ অধিকার , কারণ দেশ নতুন ভাবে রাহুর কবল মুক্ত স্বাধীনতা অর্জন করেছে তাই পুরোনু সংবিধান এবং স্বৈরাতন্ত্রে মূল উৎপাটিত হয়ে গেছে বিধায় বৈষম্যহীন নতুন সংবিধান রচনার মাধ্যমে দেশ তার অস্তিত্বকে বহালের জন্য প্রচেষ্টা করিবে। নতুন বিজয়ের পর পুরানো সব বিলুপ্ত হয়ে গেছে দেশ তার নতুন গতিতে নতুন সাজে সজ্জিত হওয়াই বান্চনীয়।বর্তমান সরকার বিএনপি জামাতের দ্বন্ধের প্রতি ভ্রূক্ষেপ নাকরে রাষ্ট্রের আইন কানুন নিয়ম নীতি পরিবর্ত পরিবর্ধনের কাজকে এগিয়ে নিতে সকল বাধা বিপত্তিকে কঠোর হস্তে ধমন করে এগিয়ে যাওয়ার দৃঢ সংকল্প রাষ্ট্র যন্ত্রে সকল অনৈতিক বেআইনী রীতিনীতেকে সংস্কার করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা বর্তমান সরকারের দায়িত্ব এবং কর্তব্য। আইন শৃঙ্খলার উন্নতির লক্ষ্যে দেশে ন্যায় নীতি সাম্য সুবিচার স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রথমে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর এবং প্রশাসনিক কাঠামোর সংস্কারের প্রতি দৃঢ মনযোগে অনতিবিলম্বে করা প্রয়োজন। যাহাতে সন্ত্রাস চাঁদাবাজি অন্যায় অবিচার হত্যা ধর্ষণ এই সবের হুতাদেরকে বিচারের আওতায় এন শাস্তি প্রদানের মাধ্যমে জনতাকে শান্তির নি:শ্বাস ফেলার সুযোগ করে দেওয়াই এই সরকারের প্রথম কাজ। আশা করি সরকার বাহিনী গুলিকে প্রথম সংস্কার করে নিবেন বলে মনে দৃঢ বিশ্বাস।

লন্ডন।