লক তারা অবাক হাসে দেখলে মায়ের মুখ, সব প্রয়োজন ভীষণ আপন মন গহীনের সুখ। পূর্ণিমারই চাঁদের হাসি মায়ের কাছে ফেল, হাসিমাখা মুখটাকে দেখ্ খুনসুটিতে খেল। মা’যে আমার সাত রাজার ধন
হঠাৎ করে ভাসাই নিলো ঘর বাড়ি সব জলে, খাচ্ছে মানুষ হাবুডুবু এখন দলে দলে। ভাসছে শিশু জলের উপর করুণ চাহনি, ছোট্ট মনে ভাবছে তারা কোথায় স্বজনী। কুকুর বিড়াল জলের মাঝে
বাংলাদেশের জাতীয় কবি বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল জাহেদা খাতুন মায়ের কোলে ফুটে ছিলে হয়ে ফুল। এগারো জ্যৈষ্ঠ মধু মাসে এসেছিলে তুমি ধরায় এসেছিলে তুমি মায়ের কোলে ভারত বর্ষের চুরুলিয়ায়। ছোট
ক্ষমতার দ্বন্দ লোভে অন্ধ, বিবেকের আয়না হয়েছে বন্ধ। আজও খুঁজি স্বাধীনতা এ দেশে পেয়েছি কি স্বাধীনতা তিপ্পান্ন বছর শেষে? জনসম্মুখে সবে শান্তির বুলি বলে দেয় ভাষণ ভেতরটায় শুধুই ক্ষোভ চায়
কবিতার মতো সুন্দর তুমি গল্পের মতো উচ্ছল, ভোরের আকাশে পাখিদের মতো কি দারুণ তুমি চঞ্চল। নদীর মতো বয়ে যা-ও তুমি নৌকার মতো শান্ত, কখনো হঠাৎ পথিকের মতো হয়ে যা-ও পথভ্রান্ত।
পর্দা করে বোন তুমি দেও ফেইসবুকেতে পিক্, এই পর্দাকে জানাই আমি শত কোটি ধিক্। এসব পর্দা ছেড়ে তুমি আসল পর্দা করো, লোক দেখানো ইসলাম ছেড়ে আসল ইসলাম ধরো। প্রোফাইলে যায়