আমার মায়ের আঁচলরে ভাই লম্বা এতোই বেশি, জন্ম হতে ছিঁড়ছি তবু হয় না তাহার শেষই। এই আঁচলের ছাঁয়ারই তল এতোই বেশি বড়ো, হয় না সমান চলার পথের সবই করে জড়ো।
হাজার হাজার অপরাধেও মায়ের ভালোবাসা, মা’জননী আপন হাতের ছুঁয়াই যেনো খাসা। জননী তো সন্তানের-ই আকাশ সমান বিশ্বাস, সন্তান তাঁর সুখে থাক্ এটাই মা’য়ের নিঃশ্বাস। গুন গুন গলায় ঘুমপাড়ানি গভীর রাতে’র
আধ্যাত্মিক সাধনার ন্যায় সাহিত্য সাধনাও জগতে এক কঠিন এবং মহান সাধনা।আধ্যাত্মিক সাধনায় ব্যক্তি পরকালে নিজের মুক্তিলাভের আশায় স্রষ্টার সন্নিকট লাভে সচেষ্ট হয়,কিন্তু সাহিত্য সাধনায় ব্যক্তি অন্যের হিতে,সমাজের জন্য,মানুষের জন্য,জীবের জন্য
এলে দিন বর্ষা কখন আলো কখন কালো কখনও ফর্সা। কালো মেঘ আকাশে ঘুরে বেড়ায় বাতাসে ঝরে পড়ে নিমিষে টয়টুম্বোর জলে ভাসা। বিজলী বিদ্যোত কি যে অদ্ভুত ! আকাশে চমকায় ,
আমি কাশ্মিরের গগনবিদারী চিৎকার আমি গাযযার শিশু-বৃদ্ধের নিষ্ঠুর হাহাকার! আমি সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে ধ্বসে যাওয়া চোখ, আমি তো বার্মার জবাইকৃৃত মুসলমানের মুখ! আমি নিপীড়িতা আফিয়ার বিভৎস মুখাবয়ব, পশুদলের নির্মমতার আমি আধোমরা
মায়ের কোলে মধুমাখা প্রাণটা জুড়ায় তাতে আঁচল দিয়ে দুঃখ মুছেন সকাল কিবা রাতে। অতি জ্বরে ভুগছি যখন থাকেন মাথার কাছে ভাবেন বুঝি আমার মেয়ে কাঁদবে আবার পাছে। মায়ের কথায় দুঃখ