করুনাময় আল্লাহ্ দিলেন কঠিন পরীক্ষা নাম তার কোরবানি, দিতে হবে খুশী মনে প্রিয় বস্তু, কিন্তু তিনি দয়ালু আমরা তা জানি। হে বান্দা স্রস্টার খুশীর লাগি করো ত্যাগ আল্লাহ চায় প্রমান,
আত্মত্যাগের ঈদটি এলো একটি বছর পরে, খুশির জোয়ার উঠল ভেসে মুসলমানের ঘরে। মনের পশু কুরবানি দাও সঠিক নিয়ম মেনে, প্রভুর খুশে পশু জবাই হারাম হালাল জেনে। হালাল রুজির অর্থ দিয়ে
সেদিন গেলাম হাটে। হাটের মাঝে হাঁটাহাঁটি করেই সময় কাটে। কিনতে গেলাম গরু। নাদুস-নুদুস দেহ বটে, লাঙুল বেজায় সরু। দাম জিগালাম, কত? ব্যাপারি কয়, ” চার লক্ষ আর বিশ হাজার পাঁচশত”।
আসছে ঘুরে কোরবানির ঈদ একটি বছর পরে, রবের হুকুম করবো পালন পশু জবাই করে। আল্লাহ্ বলেন পাক কোরআনে শুনো বান্দা শুনো, রক্ত মাংসের আমার কাছে মূল্য নেই যে কোনো। সবজনারই
কোরবানির মাংস তুমি, রাখো ফ্রিজে ভরে। গরীব মিসকিন মানুষ গুলো, মাংসের আশায় ঘুরে।। কেমন করে হবে বলো, তোমার কোরবানি। সুষ্ঠু ভাবে হয় না যদি, তোমার বণ্টনখানি।। কোরবানি পশুর রক্ত, মাংস,
শূন্য কবিতার ভাষা তবুও মনে আশা কবিতা লিখিতে সুধাময় যেই কবিতায় প্রজ্ঞারয় অনেক স্বপ্ন বুকে বেদনার অশ্রু চোখে। ছন্দের করি চাষ আমি বার মাস। তবুও দেখি হাহাকার চারদিকে অথৈ আঁধার